LDL বেশি হলে ( 100 mg/dl) যেমন Atherosclerosis বেড়ে যায়, তেমনি LDL খুব কমে গেলেও ( 40 mg/dl) কোষের intercellular and intracellular হোমিওস্টাসিস ব্যাহত হয়।
HDL কম হলে (40 mg/dl) Atherosclerosis এর breakdown কমে যায় , তেমনি HDL খুব বেশি হলেও ( 100 mg/dl) কোষের হোমিওস্টাসিস নষ্ট হয়ে যায়।
উভয় ক্ষেত্রেই পরিমিত নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে কোলেস্টেরল রক্তে না থাকলে –
– কোষের ক্ষতি হয় । কোষের বিভিন্ন হরমোনের সাথে সিগন্যালিং ঠিকঠাক হয়ে উঠে না ফ্যাটিগ, ডায়াবেটিস, প্রভৃতি পরপর হতে থাকে।
– বিভিন্ন ধমনী, শিরা উপশিরা ও জালিকার গায়ে চর্বি জমে রক্তের যথাযথ পরিবহনে ব্যাঘাত করে।
– লিভারের লবিউলের মধ্যে কোলেস্টেরল বেশি জমে লিভারকে ফ্যাটি বা কনজেষ্টেড বা বড় করে দেয়।
– যথাযথ পরিমাণে ও কোয়ালিটিতে বাইল এসিড তৈরি না হয়ে পেটের সমস্যা পরপর আসতে থাকে।
– ভিটামিন ডি, কর্টিসল,সেক্স হরমোন তৈরি হয়না। ইমিউনিটি কমে যায়। হাড়ের দূর্বলতা তৈরি হয়। যৌন কার্যকলাপ এ ভাটা পড়ে যায়।
তাই কোনকিছুই কম যেমন ভালো নয়, তেমনি বেশিও ভালো নয়।
তাই, কোলেস্টেরলের সঠিক ও যথার্থতা পরিমাপ করতে LDL : HDL এর হিসাবটা গুরুত্বপূর্ণ।
LDL:HDL (2.5-3.5) হল একটা সামঞ্জস্যপূর্ণ পারস্পরিক পরিমাণ। এর বেশি হলেও ক্ষতিকর। কম হলেও!
এইজন্যই, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা বলেছেন –
সুরা মুরসালাত- ৭৭ নং সুরার ২৩ নং আয়াত:-
”#আমি_একে_গঠণ_করেছি_পরিমিতভাবে_অতএব_আমি_কত_নিপুণ_নিরুপণকারী”
সুবাহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়াল ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার।